সাম্প্রতিক সময় গুলোতে AI নিয়ে কিছু আবিষ্কার মানুষের মাঝে AI কে জনপ্রিয় করে তুলছে । বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যকে সাধারণ মানুষ কোন না কোন AI সার্ভিস ব্যাবহার করে । একটি ভবিষ্যত বাণি আছে যে ২০২০ সালের মধ্যে AI প্রায় ১.৭ মিলিয়ন চাকরি তুলে দিবে এর অর্ধ মিলিয়ন নতুন চাকরি যোগ করবে । যাই হোক আর্টিফেসিয়াল ইন্টিলিজেন্স কিন্তু একটা বলার মতো ক্যারিয়ার লাইফ প্রদান করতে সক্ষম । 🙂
যদি আপনি এই ফিল্ডে নতুন হন তবে বলে রাখি , AI হলো আমরা যেভাবে ম্যাশিনকে বুদ্ধি মত্তা দিতে পারি । এটা হলো একটা সফটওয়ার যা মানুষের মত করে শিখতে পারে । যেহেতু এটা কিছু ক্ষেত্রে অতি দ্রুত আর নিখুত ভাবে শিখতে পারে তাই মানুষ এর কাজ গুলো এরা দখল করে নিবে ।
মেশিন লার্নিং হল AI এর একটি উপসেট । তাই মাঝে মাঝে AI কে মেশিন লার্নিং দ্বারা বুঝানো হতে পারে ।
মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম গুলো ট্রেইনিং ডেটাসেট দিয়ে মেশিন কে শিখাতে পারে । মেশিন লার্নিং কম্পিউটারকে দিয়ে এমন কাজ করাতে পারে যার জন্য সে আগে থেকে প্রোগ্রাম করা ছিলো না ।
মেশিন লার্নিং এর ৩ টা প্রধান ধাপ :
- প্রথম ধাপ হলো অতিত অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেয়ার যোগ্যতা।
- দ্বিতীয় ধাপে আমাদের বর্তমান মেশিন লার্নিং প্রযুকি রয়েছে । এখানে মেশিন ফলস্ এলগরিদম থেকে আর অভিজ্ঞতা থেকে শিখে ।
- তৃতীয় ধাপে মেশিন বাইরের কোনো ডাটা ছাড়াই শিখতে পারে । Apple এর Siri এই পদ্ধতিতে শিখে থাকে ।
মেশিন লার্নিং এর সাবসেট :
- নিউরাল নেটওয়ার্ক (Neural Networks) : নিউরাল নেটওয়ার্ক পদ্ধতিতে মেশিন ডাটা ক্লাসিফিকেশন করার মাধ্যমে শিখে , এই পদ্ধতি অনেকটা মানুষের শেখার পদ্ধতির মতো । এটা হলো বিভিন্ন ক্লাসিফিকেশন মডিউল এর সমন্ময় ।এর মাধ্যমে Image processing করা যায় এবং High accuracy এর মাধ্যমে কোনকিছু প্রেডিকশন করা যায় ।
- স্বাভাবিক ভাষা প্রসেসিং ( Natural Language Processing ) : এই পদ্ধতিতে মেশিন মানুষে ভাষা বুঝতে শিখে এটার ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমেমেশিন বুঝতে শিখছে কিভাবে মানুষের সাথে ভাষার মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায় ।
- ডিপ লার্নিং ( Deep learning ) : ডিপ লার্নিং হলো একটা অটোমেশন প্রক্রিয়া যােতে মেশিন লার্নিং টুলস গুলো ব্যবহার করা হয় । এটি নিউরাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ডিসিশনে নিতে । Image Processing , NLP , Text to speech ইত্যাদি ক্ষেত্র গুলোতে Deep learning ব্যবহার করা হয় ।
Khub valo likhesis
thanks.